ট্যা`টুর বিল দিতে না পারার অ`ভিযোগ তু`লে ভি`য়েতনামের রা`জধানী হ্যা`নয়ে এক ত`রুণকে বি`বস্ত্র করে প`লিথিন পেঁ`চিয়ে গাছে বেঁ`ধে রা`খার খবর পাওয়া গেছে। স`ম্প্রতি দে`শটির সা`মাজিক যোগাযোগ মা`ধ্যমে এমন কিছু ছবি ভাইরাল হয়েছে।





চ`লতি শীত মৌ`সুমে ভি`য়েতনামজুড়ে প`ড়ছে ক`নকনে ঠা`ণ্ডা। গড় তা`পমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেল`সিয়াসের নিচে। তাই বি`ব`স্ত্র অবস্থায় রাস্তায় ঘু`রে বে`ড়ানো কো`নোভাবেই স্বা`ভাবিক না। তার ওপর যদি কাউকে এমন ঠা`ণ্ডার মধ্যে প`লিথিনে মু`ড়ে গা`ছে বেঁ`ধে রাখা হয়, তবে তা স্বা`ভাবিকভাবেই আ`লোচনা-সমা`লোচনার জ`ন্ম দেয়।ওই তরুণের গায়ে





জ`ড়ানো পলি`থিনের ওপরে লেখা ছিল ‘ট্যা`টুর বিল দেয়া আমার অ`পছ`ন্দ’। এমন ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট হতেই ভাইরাল হয়ে যায়।প্র`থমে সবাই বিষয়টিকে বন্ধুদের মধ্যে ‘মজা’ বা ট্যাটু আ`র্টিস্টদের প্রচারণার কৌশল ভাবলেও পরে ভুল ভাঙে।





সা`মাজিক যো`গাযোগ মা`ধ্যমে দেয়া এক পোস্টে ট্যাটু পার্লারটির মালিক ওই তরুণকে বেঁধে রাখার ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তিনি জানান, ট্যাটু করানোর পর আংশিক বিল দিয়ে চলে গিয়েছিলেন ওই তরুণ। তারপর আর কখনও তিনি ফিরে আসেননি। এরপর তাকে খুঁজে এনে ‘শিক্ষা দিতে’ লোক ভাড়া করেন দো`কান `মা`লিক।এরপরই তাকে ধরে এনে পলিথিনে মুড়ে ‘শাস্তি’ হিসেবে গাছে বেঁ`ধে রাখা হয়।





ক`নকনে ঠাণ্ডার মধ্যে ওই তরুণকে ঠিক ক`তক্ষণ এমন অ`ত্যাচার স`হ্য কর`তে হয়েছিল তা জা`না যায়নি। তবে দো`কান মা`লিকের দাবি, ‘করুণা’ করে কিছুক্ষণ পরেই তাকে ছেড়ে দেয়া হয়।‘তার কাছে বিল দেয়ার মতো টাকা ছিল না। কিন্তু আমি তাকে ক্ষমা করে দিয়েছি।’এখন প`র্যন্ত পু`লিশ এ ঘ`টনায় কা`উকে আ`টক বা গ্রে`ফতার করেনি।




